
নাসার পক্ষ থেকে আরো জানানো হয়, শনিবার জিএমটি সময় দুপুর ১টা থেকে ফ্রান্সের একজন মহাআকাশ জীববিজ্ঞানী, একজন জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ও চারজন আমেরিকানদের একটি দল সেখানে প্রবেশ করবে। আমেরিকান দলটিতে থাকছেন একজন পাইলট, একজন স্থপতি, একজন সাংবাদিক এবং একজন ভূতত্ত্ব বিজ্ঞানী। এই ছয়জন ব্যক্তির জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো আবদ্ধ স্থানটিতে বিশুদ্ধ বাতাস, বিশুদ্ধ পানি বা ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ছাড়া একত্রে বসবাস করা।
নাসার টেকনিশিয়ানরা গত কয়েক বছর ধরেই অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে মঙ্গল অভিযানের প্রযুক্তিগত ত্রুটি খুঁজতে এবং তা থেকে রক্ষার ব্যবস্থাপনা তৈরি করতে। কিন্তু মানবিক সমস্যাগুলো কি হতে পারে তা জানার জন্যই নাসা এ ধরণের প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এ সম্পর্কে নাসার তদন্তকারী কর্মকর্তা কিম বিনসটেড বলেন, "এখানে মূল সমস্যা হলে আন্তঃব্যক্তিক পর্যায়ের সংঘর্ষ। আমরা দেখতে চাই এখানে অবস্থানকারীরা কিভাবে তার সমাধান করে। দীর্ঘ সময় একত্রে ছোট স্থানে থাকলে সংঘর্ষ হবেই। সবচাইতে ভালো ব্যাক্তিটির সঙ্গেও তেমনটি ঘটতে পারে।"
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।